পিন্টু রহমান
কথাসাহিত্যিক
গল্পের ছলে ভাষার আঞ্চলিকতায় চিত্রায়ন করেন বাঙাল-জনপদের বহূমাত্রিক জীবন-জীবিকা মত-পথ ও প্রথা। প্রথার বৃত্তে বৃত্তাবদ্ধ না থেকে নিযুত মগ্নতায় আত্মস্থ করেছেন ইতিহাস-ঐতিহ্য বেদ - পূরাণ হাদিস - কুরআন ধমর্ - কর্ম কিঙবা সমাজপাঠের অভিজ্ঞান। পিতা মো. আজিবর রহমান একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা। মাতার নাম জিন্নাতুন নেছা। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের ১৩ অক্টোবর চুয়াডাঙার কুমারি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পৈত্রিক ঘরবসতি কুস্টিয়া জেলার বাজিতপুরে। পুর্বপুরুষের বসতভিটা আলমডাঙা থানার বাদেমাজু গ্রামে।
মাটিবর্তী এই লেখক লিটলম্যাগ আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। সম্পাদনা করেন সাহিত্য বিষয়ক ছোটকাগজ 'জয়ত্রী'।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ:
গল্প: পাললিক ঘ্রাণ (২০১৪ খ্রি.),
পরাণপাখি (২০১৫ খ্রি.),
হাওড়পারের কইন্যা (২০১৭ খ্রি.),
তুলসীমাটি (২০২৩ খ্রি.।
উপন্যাস: কমরেড (২০১৮ খ্রি.),
পুরাণভূমি (২০১৯ খ্রি.)।
পুরস্কার ও সম্মাননা:
কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য পশ্চিমবঙ্গ হতে ‘ইতিকথা এখন মৈত্রী সাহিত্য সম্মাননা- ১৪২২' এবঙ ' সাংবাদিক মুহম্মদ ইয়াকুব আলী- গল্পকার' ছোটগল্প পুরস্কার- ২০২৩ অর্জন করেন।
মাটিবর্তী এই লেখক লিটলম্যাগ আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। সম্পাদনা করেন সাহিত্য বিষয়ক ছোটকাগজ 'জয়ত্রী'।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ:
গল্প: পাললিক ঘ্রাণ (২০১৪ খ্রি.),
পরাণপাখি (২০১৫ খ্রি.),
হাওড়পারের কইন্যা (২০১৭ খ্রি.),
তুলসীমাটি (২০২৩ খ্রি.।
উপন্যাস: কমরেড (২০১৮ খ্রি.),
পুরাণভূমি (২০১৯ খ্রি.)।
পুরস্কার ও সম্মাননা:
কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য পশ্চিমবঙ্গ হতে ‘ইতিকথা এখন মৈত্রী সাহিত্য সম্মাননা- ১৪২২' এবঙ ' সাংবাদিক মুহম্মদ ইয়াকুব আলী- গল্পকার' ছোটগল্প পুরস্কার- ২০২৩ অর্জন করেন।


যে মন্দিরে পতিতরা রানি
পূজারি সে। অর্ঘ্য হাতে ফেরি করে পৃথিবীর পথে পথে। পথ ভুলে পথ হাঁটে ট্রয় কিঙবা তাজমহল অভিমুখে। অথচ সমুখেই আঁধারের প্রাচির। প্রবেশ করতে পারে না কিছুতেই। পথ রুদ্ধ করে দেয় নিযুত অজুহাত। মসজিদ-মন্দির কিঙবা গীর্জার কপাট অবরুদ্ধময়। তৃষিত হৃদয়ে ধ্বনিত হয় প্রাচিন হাহাকার। হায়, অচ্ছ্যুত পথিক এক! তথাপি ঘোর অন্ধকারে পতিত হলে রাতপাখি জানান দেয়- হৃদয়ের চাইতে বড় মন্দির হয়না আর কিছুতেই।
পূজারি সে। অর্ঘ্য হাতে ফেরি করে পৃথিবীর পথে পথে। পথ ভুলে পথ হাঁটে ট্রয় কিঙবা তাজমহল অভিমুখে। অথচ সমুখেই আঁধারের প্রাচির। প্রবেশ করতে পারে না কিছুতেই। পথ রুদ্ধ করে দেয় নিযুত অজুহাত। মসজিদ-মন্দির কিঙবা গীর্জার কপাট অবরুদ্ধময়। তৃষিত হৃদয়ে ধ্বনিত হয় প্রাচিন হাহাকার। হায়, অচ্ছ্যুত পথিক এক! তথাপি ঘোর অন্ধকারে পতিত হলে রাতপাখি জানান দেয়- হৃদয়ের চাইতে বড় মন্দির হয়না আর কিছুতেই।
পূজারি সে। অর্ঘ্য হাতে ফেরি করে পৃথিবীর পথে পথে। পথ ভুলে পথ হাঁটে ট্রয় কিঙবা তাজমহল অভিমুখে। অথচ সমুখেই আঁধারের প্রাচির। প্রবেশ করতে পারে না কিছুতেই। পথ রুদ্ধ করে দেয় নিযুত অজুহাত। মসজিদ-মন্দির কিঙবা গীর্জার কপাট অবরুদ্ধময়। তৃষিত হৃদয়ে ধ্বনিত হয় প্রাচিন হাহাকার। হায়, অচ্ছ্যুত পথিক এক! তথাপি ঘোর অন্ধকারে পতিত হলে রাতপাখি জানান দেয়- হৃদয়ের চাইতে বড় মন্দির হয়না আর কিছুতেই।
পূজারি সে। অর্ঘ্য হাতে ফেরি করে পৃথিবীর পথে পথে। পথ ভুলে পথ হাঁটে ট্রয় কিঙবা তাজমহল অভিমুখে। অথচ সমুখেই আঁধারের প্রাচির। প্রবেশ করতে পারে না কিছুতেই। পথ রুদ্ধ করে দেয় নিযুত অজুহাত। মসজিদ-মন্দির কিঙবা গীর্জার কপাট অবরুদ্ধময়। তৃষিত হৃদয়ে ধ্বনিত হয় প্রাচিন হাহাকার। হায়, অচ্ছ্যুত পথিক এক! তথাপি ঘোর অন্ধকারে পতিত হলে রাতপাখি জানান দেয়- হৃদয়ের চাইতে বড় মন্দির হয়না আর কিছুতেই।
পূজারি সে। অর্ঘ্য হাতে ফেরি করে পৃথিবীর পথে পথে। পথ ভুলে পথ হাঁটে ট্রয় কিঙবা তাজমহল অভিমুখে। অথচ সমুখেই আঁধারের প্রাচির। প্রবেশ করতে পারে না কিছুতেই। পথ রুদ্ধ করে দেয় নিযুত অজুহাত। মসজিদ-মন্দির কিঙবা গীর্জার কপাট অবরুদ্ধময়। তৃষিত হৃদয়ে ধ্বনিত হয় প্রাচিন হাহাকার। হায়, অচ্ছ্যুত পথিক এক! তথাপি ঘোর অন্ধকারে পতিত হলে রাতপাখি জানান দেয়- হৃদয়ের চাইতে বড় মন্দির হয়না আর কিছুতেই।